
সম্রাট অশোক বা হর্ষবর্ধন খুব দান করতেন, অঙ্গের পোষাকটাও দিয়ে দিতেন। হারেমটাও খালি করে দিতেন কি? যুধিষ্টির বউকে বাজী রেখেছিলেন। হেরেওছিলেন। নতুন বউ পাওয়ার আশায়? দ্রৌপদী কি খুব ক্যাট কুট কথা বলে প্রান অতিষ্ঠ করে দিতেন? বে থা না থাকায় বউয়ের গঞ্জনা ভোগ করেন নি বুধুরাম। পুরুষে ভোগান্তি দ্যাখসেন নিশ্চয়। তবে মনে হয়, ভোগ না ভোগান্তি, বিভিন্ন মানুষের অভিজ্ঞতা আলাদা।
http://www.sierraclub.org/sierra/200703/profile.asp
জন ফ্রান্সিস আজকের মানুষ। সাধারন এমেরিকান। গাড়ী ছেড়ে হেঁটেছেন বহু, সাধ করে। একদিন একদিন করে ১৭ বছর কথা বলেননি শখ করে। পৃথিবী প্রকৃতি প্রেমী। মানুষতো প্রকৃতির অংশ, তাই মানুষকেও সমান ভালবাসেন। তিনি ছবি আঁকেন, কিছু লেখেন, ব্যাঞ্জো বাজান, আর এখন কথা বলেন।
গাঁকগাঁক করা পুরুষ বেশ কিছু দেখেছেন বুধুরাম। সব পুরুষই কি গাঁকগাঁক করে সময় বিশেষে? জাঁকগাঁক করা মানুষের স্বভাব।
হিন্দু পরিবারে জন্ম হলে হিন্দু, ভগবান-দেব-দেবী জাতপাত অবিস্বাসে বাধা নেই। এমন মানুষকে ডান্ডা মারা যাবে, একঘরে করা যাবে কিন্তু আহিন্দু বললে ভুল হবে। মুসলিম বা খৃষ্টানদের ধম্ম নিতে হয়; যেমন ব্রাহ্মন হতে। জাঁক করার মত এ বিষয় জ্ঞান বুধুরামের নেই। যাস্ট বকবক।
No comments:
Post a Comment