টাটকা খবর। এক বাস-ড্রাইভার কুড়ি জন মানুষ খুনের কারন। তার বিচার হয় নি এখনো। ছিটুর শ্রমিক নেতা, খবরে কাগজে পড়লেন বুধু, দাবী করেছেন ড্রাইভারটিকে মিউনিসিপ্যালিটিতে চাকরি দেয়া হোক। ছিপিএমের প্রবীনতম নেতা, যাঁর প্রধানমন্ত্রী না হওয়াটা নাকি ঐতিহাসিক ভুল, বানতলায় একটা ধর্ষণ দূর্ঘটনা যা পশ্চিমবঙ্গ একটু তোলপাড় করেছিল, বলে ছিলেন ওরকম হোয়েই থাকে।
প্লেনের পাইলটদের শরীর, মন, বুদ্ধি ইত্যদির খোঁজখবর রাখা হয়। গাড়ী চালনার লাইসেন্স রিনিউ করা হয় কি ভাবে?
পুলিশ কেস দেয় ট্রাফিক রুল ভায়লেশনের; উকিল বাবু কেসের দেখভাল করেন; ড্রাইভার রাস্তার নিয়ম গুলো ভুলে গেছে কি না বোঝা গেলো কি? ড্রাইভারজি রোড সাইন গুলো দেখেন বা বোঝেনতো? ড্রাইভারজী মস্তিষ্কের অবস্থা কে জানে?
আইন রক্ষক এবং আইন প্রবর্তক কর্তারা সরকারি গাড়ি চড়েন, ঐ গাড়ী গুলি আইন অমান্য করে সর্বদা। যেন আইন ভাঙ্গাটাই নিয়ম।
No comments:
Post a Comment