‘God is the answer when we do not know the answer’. Well said.
টিভি বন্ধ করে দিয়েছিলাম। প্যাসিভ এন্টারটেনমেন্ট, বিজ্ঞাপন আর রিপিটেসান প্রধান কারন। ted.com এ বিভিন্ন টক গুলো দেখা এখন প্রায় নেশা হয় দাঁড়াচ্ছে। এখান থেকে ইন্টার-এক্টিভ এন্টারটেনমেন্ট পাওয়া যাবে কি করে?
প্রথম লাইনটা লেখার কয়ক মিনিট পরেই এই কম্পুটারে বিবেকের মক্স চোখে পড়ে। কেটে ছেঁটে কিছুটা ছাপলাম। বিবেক
“ঠিকমত না হলে ও ভাঙ্গা হাড় যেমন যাহোক করে জোড়া লেগে যায়,ঠিক তেমনি ই মনের অনেক তীব্র জিজ্ঞাসার উত্তর কারো কাছে না পেলে, মন একটা উত্তর খুঁজে নেয় । ঈশ্বর সম্বন্ধে আমার প্রশ্নের উত্তর আমি খুঁজে পাই নি।না বইতে।না লোকের ব্যাখ্যায়। কয়েক দিন কি অশান্তি। গুরুদেব,রামকৃষ্ণ মঠের মহারাজ, ,দেবব্রত,লক্ষ্মীদি, সকলকে প্রশ্ন করে করে ব্যতিব্যস্ত করে তুলেছিলাম।সকলে বিরক্ত হয়েছে,কিন্তু আমি আমার প্রস্নের উত্তর পাই নি।কিন্ত্তু তাতে একটা লাভ হয়েছে।আমি আমার মত করে একাটা উত্তর খাড়া করতে পেরেছি। আমার মন এখন শান্ত ।
সে উত্তর টা কি?
ঈশ্বরকে দুভাবে ভাবা যায়। এক।বিপত্তারিণী হিসাবে।দুই,উচ্চতর মানুষ রূপে। পূজা,যত রকমের আছে,যাগযজ্ঞ,বলিদান,মানত।সবই দাওদাও।রক্ষ্মা কর,শত্রুকে দমন করো এ সবইবিপত্তারিণি কে উদ্দেশ্য করে । ঈশ্বর
যদি নির্গুণ,নিষ্ক্রিয় হন,তা হলে এসব বৃথা ,অর্থহীন।
তাছাড়া।ঈশ্বরের হস্তক্ষেপ সম্ভবহলে।কর্মফল আর আমোঘ থাকে না।
অন্য দিকে,উচ্চত্তর মানুষ হিসাবে কি ঈশ্বারের অস্ত্বিত্ব অপরিহার্য? আমাদের সামনে ত বড় বড় কত মানবের উদাহরন রয়েছে। তাদের থেকে আমরা শিখতে পারি,আমাদের কি কি গুন আয়ত্ব করতে হবে, ভালবাসা,দয়া, মায়া,অহিংসা, ক্ষমা,-- লোভ না করা,স্বল্পে সন্তুষ্ট থাকা। এতে মনের প্রশান্তি আসে ,মনের প্রসারতা বাড়লে এক ধরণের স্থায়ী আনন্দ আসে। জপ ,তপ ,ধ্যান করলে এর থেকে কি বেশী আনন্দ পাওয়া যাবে?
এর ভেতরে এক্তা কথা আছে। রবীন্দ্রনাথের গানে,রজনীকান্ত,অতুলপ্রসাদ।রামপ্রসাদ ,এদের গানে যে ব্যাকুলতা টের পাওয়া যায়-- সে জিনিষ কোথায় বা কিভাবে পাওয়া যাবে? এই তীব্র আলবাসা,এই আত্মসমপর্ন -বেঁচে থাকাকে রঞ্জিত ,উজ্জীবিত,আলোকিত ,অর্থবহ করে তোলে। এই জন্যই বোধহয়, ছেলে মেয়ে বড় হয়ে গেলে, সংসারের দায়দায়িত্ব কমে গেলে,চাকরি হেকে অবসর এর কিছুআগে পরে,মানুষ পুজোআচ্চার দিকে এত ঝোঁকে।
যাকে বলে ,কিছু নিয়ে থাকা। যারা ছবি আঁকে, শুনেছি,তাদের একটা আত্মপ্রকাশের আকুতি থাকে,যেটা ঐ ব্যাকুলতার সমকক্ষ হতে পারে,ভাস্করদের ও তাই, কিন্তু,সাহিত্যিকদের? নিবন্ধকারদের একটা নির্দ্দিষ্ট বক্তব্য থাকে,এবং সেটা গুছিয়ে প্রকাশ করার একটা তাগিদ ও থাকে,কিন্তু গল্প উপন্যাস যারা লেখেন,তাদের কি সে অবস্থা হয় / ?”
তা বেশ।
What is Dark Energy?
No comments:
Post a Comment