মাছ খাওয়া বিষয়টা বাংলায় লেখা দরকার।
কোলকাতা তথা পশ্চিম বঙ্গে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে যেখানে সেখানে বসে বা দাঁড়িয়ে বে-আব্রু হওয়া সাধারন ব্যাপার। জন সংখ্যার চাপে লুকানোর জায়গা না-মিলি। শালীনতায় টান পড়লে সমাজ ও শভ্যতার অঙ্গহানী হয়।
পার্টি ধন্য মস্তানদের পূজো চড়ালে যত্র তত্র মাছ মাংস কেটে বিক্রী করা যায় এই বাংলায়। শালীনতা একটা ইস্যু হতেও পারে; বুদ্ধুরামের বিষয় মান (Quality + Quantity)। রামবুদ্ধু হাত ছুঁইয়ে বা চোখে জিনিসটা টাটকা কিনা পরখ করে আর তেলচর্বি জমলো কি না। এহ বাহ্য মান যাচাই বাদ থেকে যায়।
শ্মশান গুলির ক্রমশঃ উন্নতি হচ্ছে। কবরখানা গুলির হালত মনে হয় ভাল নয়। গাড়ী চলার রাস্তার ঊন্নতি হচ্ছে; কিন্তু জন সংখ্যার চাপ যেখানে বেশী, ভাঙ্গছে দ্রুত। শহরে পথচারীর পথের অভাব, যদি মানুষরা পাখী হয়ে যেতো! ফুটপাথে জন্ম থেকে মৃত্যু সব হয় হাঁটা চলে না।
কনজুমার ভয়স এক হাজার টাকা ডোনেসান চাইছে। দেবো ঠিক করলাম। ওরা টমেটো সস, ক্যামেরা, ওয়াসিং মেসিন ইত্যাদি ইত্যাদির পারফরমেন্স পরীক্ষা করে ও মাসিক পত্রিকায় ছাপায়। অনুরোধ করবো শহরগুলোর বাসযোগ্যতা যাচাই করে ম্যুনিসিপালিটিগুলির কাজের মান গ্রেডেসান হোক।
No comments:
Post a Comment