‘নির্লিপ্ত নগ্নতা’ ইংরাজি তর্জমা করতে পারলেন না ইগনোরেমাস, তাই বাংলাতেই ঘাঁটবে বুধু।
শিশু এবং পশু/পক্ষী/মৎস/কীটপতঙ্গ/এমিবা-ব্যাক্টেরিয়া স্বভাবে নির্লিপ্ত নগ্ন। তথা কথিত বোধহীন যথা পাগল কিছু মানুষকে নগ্ন এবং নির্লিপ্ত দেখা যায় কখনও। জৈন ও হিন্দু কিছু সাধু টাইপ লোককে নগ্ন অবস্তায় দেখা যায় ভারতে, তবে নির্লিপ্তির গ্যারান্টি নেই। নির্লিপ্ত নগ্নতা বুধুর সপ্ন যেমন অনেকের সামাজিক সাম্য সপ্ন। কিছু সপ্ন অপূরিত থাকে প্রায় সকলের। একটা সপ্ন ভুলে গেলে বা পূরিত হলে নতুন সপ্ন আসে।
পোষাক আশাক অনেকের জুটে যায়; যেমন মাছের আঁশ, পাখির পালক, জন্তুর লোম ইত্যাদি। তবে নগ্নতা মনে হয় ঐ পোষাকের লক্ষ্য নয়। নগ্নতাটা ওদের অভিধানে নেই। বুদ্ধিচূড়ামনি মানুষ কেন নগ্নতাকে এত প্রাধান্য দিয়ে ফেললো, মনে বলো আর শরীরে? মানষের সব ঢাকা ঢাকি রোগ।
ব্লগে নগ্ন ইচ্ছা প্রকাশ করাই সার, স্নান ঘর ছাড়া ----- । মনের নগ্নতা কিছু টা কি প্রভাশিত ব্লগে? বুধু এখন নির্লিপ্তির খোঁজে। পরে নগ্নতা।
No comments:
Post a Comment