বুদ্ধুরাম ইগ্নোরেমাস নামটা একটা মুখোশ মাত্র। ‘আমি জানি না’ বা ‘আমি জানি’ দুটোই সমান ঠুনকো যথক্ষণ না বলা বা বোঝা যাচ্ছে কি পথে এই সিদ্ধান্ত এলো। ৫৫ বছর লাগল এই টুকু পথ আসতে মুখোশের পেছনের মানুষ বা জন্তুটার। যদি স্রম বিমুখ না হতো চর্চা এবং পঠন পাঠনে ২৫ বৎসর বয়সে এই জ্ঞান আহরন সম্ভব।
অথবা।
বুদ্ধুরাম ঈগ্নরেমাস একটা দিবাসপ্ন। একজন ভীতু লোকের দিবা সপ্ন। অতিবিশেষণটা আপাতত বাদ থাক, অনেকগুলো অতী লাগতে পারে। লোকটি শ্রমবিমুখ। সেটাও বেশ স্পষ্ট এই ব্লগে।
ধর্ম আর দর্শন হাত ধরাধরি করে চলেছে অনেকদিন। একই সঙ্গে উৎপত্তি কি? দ্বিমত থাকা স্বভাবিক। যাইহোক দর্শনের এক ধারা সুরু করেছিলো পরীক্ষা নিরীক্ষা। ধারাটা বড় হয়ে গেলে নামকরন বিজ্ঞান দাঁড়াল। মানুষের কারিগরী, বিজ্ঞানের হাত ধরে বিরাট কলেবর পেলো। আবার টেকনলজির সাহায্যে বিজ্ঞান দ্রুত এতই তথ্য বাড়িয়ে ফেলেছে সব জ্ঞান এক মাথায় রাখা সম্ভব নয়। সেই বিখ্যাত উক্তি “জানার কোন শেষ নাই জানার চেষ্টা বৃথা তাই।”
জ্ঞান ধারনের একক প্রচেষ্টা তো থাকলোই, নতুন যৌথ বা প্রাতিষ্টানিক প্রচেষ্টা নলেজ ম্যানেজমেন্ট। এহবাহ্য কিছু মানুষ বর্ণ ধর্ম নির্বিশেষে ধর্ম ও দর্শনকে বিজ্ঞানীর চোখ দিয়ে দেখার প্রচেষ্টায় রত। অন্য কিছু ধার্মিক এবং দার্শনিক মনে হয় আতঙ্কিত। ‘কেন ধর্ম’, কখন ধর্ম? অনেকদিন হয়েছে। রাহুল সংকৃত্যায়ন বঙ্গালি সাধারনের জন্য লিখলেন ভলগা থেকে গঙ্গা। সেলফিসজিন এর ডকিন্স সাহেব এবং আরো অনেকে চর্চা করছেন ‘কেন ভগবান’ বিজ্ঞানের আজকের দৃষ্টিতে। জ্ঞানী বুদ্ধ ভগবানের হাত থেকে ধম্মকে ছিন্তাই করতে গেলেন। ফল হোল শিষ্যরা তাঁকেই ভগবান বানায় দিলেন, এটা বা আরও অন্য অভিজ্ঞতা প্রমান করে সাধারন মানুষের চেতনায় ভগমানের মত বিশাল শক্তির সাহার প্রয়োজন। ক্ষমতা লোভীরা সেটা (অপ)ব্যভার করতেই পারে সাধ্যমত।
সমসাময়িক বিজ্ঞান জ্ঞানের সাহায্যে সৃষ্ট কম্যুন ভীত্তিক নব্য অর্থনীতী আজ অবিজ্ঞান। নতুন পুরানোর ব্লেন্ডিং করে চলেছে চীন। ইকনমিক্স এখন মনের ও পছন্দের মাপ জোপে ব্যস্ত। গেম থিওরি অঙ্ক না মনোবিজ্ঞান? সাধারন মানুষের টাকাই হবে, সরকারি, প্রচুর খরচ করে চূড়ান্ত টেকনলজি বিরাট গর্ত খুঁড়ে রেল চলবে না প্রোটন ছুটবে! ঠিক মত ঠোকাঠুকি হলে মানুষের জ্ঞানএর নিরীক্ষা পৌঁছবে সৃষ্টির ছটাক সেকেন্ডে। বেসরকারি এবং সরকারি প্রচুর টাকা খরচ চলছে মহাকাশে ঘোরাঘুড়ি। সাধারন মানুষ বুধুরামেরা অনেক সময় উত্তর খোঁজে এত জ্ঞান মানুষ কবে, কিভাবে ব্যভার করবে।
সাধারন বুধুরামের একটু বিশ্বাস থাকলেই চলে যায়।
বিজ্ঞানমনস্ক মানুষ কয়কটি হাতিয়ার সঙ্গে রাখেন এবং প্রায়শঃ সেগুলোর ব্যবহার করতে ভূল হয় না। হাতিয়ারের প্রয়োগ দেখে বুঝতে সাহায্য করে মানুষের বিজ্ঞান মনস্কতা এবং তার মাত্রা বা মান।
হাতিয়ার গুলি মিম। যথা ‘কি’, ‘কেন’, ‘কেমন’, ‘কখন’, ‘কোথায়’, ইত্যাদি।
u may have to download Bengali fonts from http://www.omicronlab.com/ to read this blog. এখানের ভুলভাল মিম থেকে সাবধান
khelakhela
Bangla fine links
Thursday, October 16, 2008
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment