খেলোবাংলাব্লগ
u may have to download Bengali fonts from http://www.omicronlab.com/ to read this blog. এখানের ভুলভাল মিম থেকে সাবধান
khelakhela
Bangla fine links
Wednesday, November 25, 2009
খতম
Tuesday, November 17, 2009
বকবক ১-৮-১৪১৬
ন্যায় নির্ধারনে তুমি নির্ভরতায় আমরা অভ্যস্থ বহু হাজার বছর। ডারউইন সম্প্রদায় আমিকে সৃষ্টির কেন্দ্র থেকে সরিয়েছেন কিছুটা। বুদ্ধু ভাবে মার্ক্স সম্প্রদায় এবং অন্যরা রাজ থেকে তথা জনজীবন থেকে তুমিকে মুছে দিতে বলক্ষেপ করেছেন। রাসিয়াতে তা ষাট বছরেও কার্জকারী হয় নি। চীনের খবর, এখন কার মত মনে হয় সফল নয়। বুদ্ধু, born Hindu, তার ভাবনা-বোধ জগৎ এ তুমি-আমি কে সনাক্ত করনে ব্যস্ত। বিজ্ঞানমনষ্কতা হাতিয়ার।
Thursday, October 08, 2009
বকবক ছুটিতে
ন্যায়ের অনেক ব্যাবহার, তাই অনেক মানে। কিন্তু বন্ধু নীতি পাশে থাকলে ন্যায়ের মানে কি? কথায় বলে ন্যায়নীতি। রীতিনীতি, নীতি নির্ধারন, নীতি প্রনয়ন, নীতি বাগীশ। ন্যায় বিচার, নব্যন্যায়, ন্যায়রত্ন, ন্যৈয়াইক।
ভোগে যাই।
ভোগের সামগ্রী (product and services) তৈরি করতে শক্তি চাই আর শক্তি তৈরি হয় সহজে ফসিল জ্বালানি থেকে। অর্থাৎ কার্বন জ্বেলে গ্রীন হাউস গ্যাস ছেড়ে। ভুলভাল লোকেরা বেশি গ্রীন হাউস গ্যাস ছাড়ে; ভালো লোকেরা কম কম গ্যাস ছাড়ে। ভালোরা বাহবা পায় অর্থাৎ কার্বন ক্রেডিট পায় আর তা বিক্রয় যোগ্য। নগদ কড়ি ফেলে তা কেনে ভুলভালেরা নয়তো ফাইন দেয়। ভালোরা জঙ্গল রাখলে ক্রেডিট পায়। আরো কি কি ভালো লোকেরা করতে পারে আর তাতে কত ক্রেডিট আসে অভিজিত বলবে।
ছোট বেলায়
পড়া লেখায় মন ছিল না ব্লগ দেখলেই বোঝা যায়। স্কুলএ নিজের ইচ্ছায় যাই কজন? মা বাবার ইচ্ছায়। লেখা পড়া মাথায় ঢুকতো না, আজও না। স্কুলের লেখা পড়া সপ্নেও বিভিষীকা আজ। স্কুল ছাড়ার পরীক্ষার পরে আর স্কুলে যাওয়া হয় নি। সার্টিফিকেট নেয়া হয়নি। বাবারা স্কুলের মাহিনা দেন। তেনাদের চাহিদা ছাত্র যেন ভালো নম্বর পায়, নিদেন পক্ষে পাশটা করে। শিক্ষকরা চাহিদা বুঝে মাস মাহিনার কাজ করেন। ছাত্রের জ্ঞান বা জানার আগ্রহ পরীক্ষায় নম্বর তুলতে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। দোষ কারো নয়গো ...
বূড়ো হলে
বুড়ো কলিগ কচিকে ধমকে দিলেন “সবে ইউনিভার্সিটি থেকে এলে ইঞ্জিনিয়ারের ডিগ্রী নিয়ে। কার্বন ফুটপ্রিন্ট কথাটাই জানো না”। ডিগ্রীহীন বুড়ো কলীগ সুযোগ মত শিক্ষিত কচিদের একটু করকে দেন, এ তো হয়েই থাকে।
বিজ্ঞানমনষ্কতা
এই অসুখটার ভাইরাস সর্বত্র ছড়িয়ে যাবে এমত দুরাশা অবৈজ্ঞানিক।
Saturday, September 12, 2009
বকবক ২৬-৬-১৪১৬
আমি যদি আইন গড়তাম তবু আইন ভাঙ্গতাম। আমি যা সংকল্প করি তা রাখতে পারি না। সংকল্প করার আগে বুঝি না সেটা রক্ষা করা কত কঠিণ। নিজের দূর্বলতা গুলো ভুলে যাই সংকল্প করার আগে, মনে আসে না।
আইন গড়া অনেক জটিল ভাবনা চিন্তার ব্যপার। মনে হয় প্রথম চিন্তা, গড়া আইনটি প্রনয়ন এবং প্রয়োগ সম্ভাব্যতা। প্রনয়ন ও রক্ষা খরচ আছে। পুঁজি যথেষ্ট না হলে বেকার চেষ্টা।
তবু আমরা অনেক আইন গড়ি। আমি আইন ভাঙ্গি যে দূর্বলতায় সে গুলো কি? লোভ, ঈর্ষা, মূর্খমি, নির্লজ্জতা ইত্যাদি যাই হোক, নিত্যদিন আইন ভাঙ্গি সহজেই। দেশে বিদেশে ঘুড়েছেন এমন মানুষদের জিজ্ঞাশা করলে, মনে হয় জানা যায় যে অর্থবান দেশে আইনের মান্যতা বেশি। প্রশ্ন; আইন মানে তাই দেশটার উন্নতি সম্ভব না উন্নতির কারনে আইন রক্ষায় খরচ বাড়ান গেছে?
বুদ্ধুরাম বিদেশের রাস্তায় জেব্রা ক্রশিং এ দাঁড়িএ এদিক ওদিক দেখছেন, দুপাশে গাড়ি দাঁড়ায় গেল গা! গাড়ীর মানুষেরা হাত টাত নেড়ে গাধাটাকে রাস্তা পার করে তবে গাড়ি ছাড়লেন। কোল্কাতার মানুষকে এভাবে অপদস্ত করা ঠিক? দিদিল্লীতে ভাগ্নী লাল সিগ্নাল দেখে গাড়ী দাড় করিয়েছিল, ভুল করে নিশ্চয়, স্টেট ট্রান্সপোর্টের বাস পেছন থেকে ধাক্কা মেরে মারুতিকে কিস্মিস করে দেয়।
আইন মানাটা বেশ বিরক্তিকর, নয় কি? তবে আইন রক্ষাটা লাভজনক; মানে যে ভাবেই করা হোক।
Wednesday, September 02, 2009
খসড়া
প্রায়ই বিজ্ঞানবার্তার শভায় যাই তাঁর আদেশে। আরো কয়কজন বিজ্ঞানমনস্ক মানুষ আসেন সেচ্ছা-আমন্ত্রিত হয়ে। শভায় অনেক কথা হয়। অনেক কথা, কথার পিঠে কথা, বিজ্ঞান মনষ্কতা ঢাকা পড়ে যায় কি? যাক।
গুরু বলেন, বিজ্ঞানমনষ্কতা। কেমন?
আমি ভাবি বিজ্ঞানমনস্কতা - বিজ্ঞানমনস্কতায় বিজ্ঞান আর মন আছে। প্রথমটা প্রাচীন সংস্কৃত শব্দ, আধুনিক বাংলাতে পরীক্ষা নিরীক্ষা থিয়োরি হাইপথেসিস ইত্যাদি বোঝায়। মন স্নায়ুর ব্যপার। স্নায়ু্র শরীর অবস্থান। মন আর আমি সংপৃক্ত, প্রত্যেক শরীরে।
ক) মনে অনেক প্রশ্ন-থাকতে হবে।থাকেই; কেবল মাঝে মাঝে তাদের প্রাধান্য দিতে হবে।
খ) বিশ্বাস গুলোকে (সুধু মাত্র) সনাক্ত করতে হবে সুযোগ মত।
গ) জানাগুলো কেমন করে জানা জানতে হবে সময় খুঁজে।ভুল চোখে এলে নতুন করে জানার সময় ও শ্রম দিতে হবে।
ঘ) আমিকে বুঝতেও সময় খরচ আছে। আমির সবজান্তা অহঙ্কার সর্বসময় মনে রাখার বিষয় প্রতিদিনের বিজ্ঞান চিন্তায়।ক, খ ও গ প্রতিদিন নতুন আমি এনে দিতে পারে।গতকাল পরশুর সব ভুল আমিকে লজ্জা পেলেও, মুক্ত মনে প্রকাশ্যে মেনে নিতে শিখতে হবে।
ক, খ, গ এবং ঘ অনেক অভিজ্ঞতার পড় এবং মনে লাগলে,
ঙ) আমিকে মনে রেখে, যথেষ্ঠ সাবধানতা এবং শিক্ষা নিয়ে, বিজ্ঞানমনষ্কতা বীক্ষায়, পরীক্ষা নিরিক্ষার স্থান করা যেতে পারে।
আমরা করি বা বলি বিশ্বাস থেকে। বিশ্বাস আমাদের অত্যাবশ্যক হাতিয়ার। বিজ্ঞানমনষ্কতার শভায় ‘জানা’ যেন ট্রেসেবল হয়। জানাতে বিশ্বাসের ভেজাল চলে যায় সহজেই। সাবধান। গুরুরা হাঁসেন মিটিমিটি।
Saturday, August 29, 2009
বকবক ১২-৫-১৪১৬
Monday, August 24, 2009
বাওয়াল
আব্রাহিমিয় ধার্মিকরা ভারতে আছেন ও হিন্দুস্তান দখল/সাশন করেছে প্রায় ৭০০ বছর। বহু দেশজ মানুষ মুসল্মান ও খৃষ্ঠান ধর্ম গ্রহন করেছেন। যারা ধর্ম গ্রহন করেননি কিছু বিশ্বাস আমরা গ্রহন করেছি। শুওরের প্রতি ঘৃনা, ইচ্ছামৃত্যু বা আত্মহত্যা অপরাধ ভাবা, বহুবিবাহে দোষ, ইত্যাদি। হিন্দুস্তান অর্থাৎ সিন্ধু থেকে ব্রহ্মপুত্র ও দক্ষিনে কেরল বা শ্রীলঙ্কা। যদিও সিন্ধু অববাহিকার লোকেরা আর নিজিদের হিন্দু বলেন না, কিন্তু মাত্র ষাট সোত্তর বছরে কি জাত পাল্টান যায়? পদ্মাপারের লোকেরাও নাম পাল্টেছেন। হিন্দুস্তান এখন পাকিস্তান,বাংলাদেশ, ভারত ইত্যাদি।
বুধুরামের ঠাকুর দেবতা পুরোহিত বাদ, সংস্কৃত নিরক্ষর, গরুশোরে নাপত্তি, এমত বুদ্ধু নিজেকে হিন্দু বলে। ভারতীয় বংশোদ্ভুত কেঊ, কোন পাগল মুস্লিম/শিখ/খৃষ্টান, যদি নিজেকে হিন্দু বলে, কি বলবে সে? বুদ্ধুরামের হিন্দুত্ত আচার ব্যভার অভ্যাস ও কিছু বিশ্বাস। আর একটা বিরাট অতীত; কিছুটা লজ্জার, অনেক অনেকটা ধরে রাখার।
এই ব্লগের প্রথমে লেখা উচিৎ ‘এই ব্লগে লিখিত মতামত বুধুর একান্ত নিজস্ব’। কিন্তু বুধু ঠাওড় করতে পারে, ভুল হোক বেভুল হোক ওরিজিনাল চিন্তা বুদ্ধুরামের মাথায় আসা বোধ হয় অসম্ভব। সবই অন্যদের চিন্তা ভাবনার ফল, পুরোনো মদ নতুন পাত্রে। হয়তো বদ কক্টেল।
ফিরে দেখা যাক। এক জৈন মুনি গত বছর কিম্বা তার আগে সসন্মানে ইচ্ছা মৃত্য নিলেন। মহাভারতে অমর ভীস্ম অর্জুনের সাহায্য নিয়ে ইচ্ছামৃত্যুর গল্প আছে। মহাভারত গল্পের খনি, পান্ডবদের মহাপ্রস্থানও ত ইচ্ছামৃত্যু। রামায়নে সীতা স্বামির অসহ্য ন্যকামি সইতে না পেরে জ্যান্ত কবর নিলেন। এই সব গল্প দক্ষিন ও দুক্ষিন-পূর্ব এশিয়া অনেক জায়গায় একনো সাড়ম্বরে সৃতী চারন হয়। বিদ্যে বুদ্ধির তোড় থাকলে বুধু দেখিয়ে দিত শুওর অখাদ্য নয়। রামায়ন মহাভারতে বহুবিবাহ সগর্বে অনেক। কানাতেও দেখতে পায়। দ্রৌপদীর পঞ্চস্বামী আবার আর্জুন ভীমের একাধিক বা বহু। ইত্যাদি।
আলস্যোদ্যোগহীনভীতু বুদ্ধু মরনাপন্নকেও সাহায্য করতে পারে না। দিবা সপ্ন প্রিয়। নিজের মৃত্যু কে সহজ লভ্য দেখে সপ্নে। সমাজ তথা দেশের নেতাদের এক বড় সমস্যা নাগরিকদের আমোদে রাখা। পূজো-ঈদ-বড়দিন, বেশ্যা-বাঈজী-মদ, নাটক-সিনেমা-যাত্রা, বাজার-হাট-মল, সার্কাস-খেলা-টুর্নামেন্ট, ইত্যাদি কত কিছুর ব্যবস্থা রাখতে হয় সরকারকে। এ সব আমোদ এবং ব্যবসা। সুধু চাল-ডাল-ছাদ-চিকিৎসা হলে চলে না। আমোদ চাই। পুরানো ধর্মের ছানি যেদিন কাটবে আমুদে মৃত্যুর শুদিন আসবে। শুদিনের আশায় মানুষ বাঁচে। যেমন আমুদে মৃত্যুর আশায় বাঁচে বুদ্ধুরাম।